জন্ম ও অভিনয় জীবন
ডাস্টিন হফম্যান একজন চলচ্চিত্র অভিনেতা তার বয়স ৮৮ বছর তিনি জন্মগ্রহণ করেন ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে ১৯৩৭ সালের ৮ই আগস্ট জন্মগ্রহণ করেছেন। তার বাবা একজন কাট মিস্ত্রি তিনি অনেক পরিশ্রম ও সততা দিয়ে কাজ করে এবং তার মা একজন বেসরকারি কর্ম কর্ত তিনি অনেক পরিশ্রম ও কষ্টের মাঝে ডাস্টিন হফম্যান কে বড় করেন।ডাস্টিন হফম্যান তিনি পড়াশোনা শুরু করেন সান্তা মনিকা কলেজে ইংরেজিতে ডিগ্রী নিয়ে পড়াশোনা করেন তারপর তিনি চলচ্চিত্র অভিনেতা তে যোগ দেন, এবং কয়েকটি সিনেমাতে অভিনয় করে টেলিভিশন নাম হয়েছে।
হফম্যান মিডনাইট কাউবয় এই মুভিটি ১৯৬৯ সালে, জনপ্রিয় নেতাদের মধ্যে তালিকায় উঠে যান। যাওয়ার পর তার সাথে আরেকটি মুভি রিলিজ পায় ১৯৭৩ প্যাপিলিয়ন নামের মুভিটি আরো চমকে উঠলেন এর পাশাপাশি তিনি লেনি নামের মুভিটি ১৯৭৪ রিলস পাই এরপরে ছোট ছোট সিরিজের মাধ্যমে তিনি একটি মুভিতে অস্কার জিতে নেন ম্যারাথন ম্যান ১৯৭৫ সালে।হফম্যান ১৯৭৬ অল দ্য প্রেসিডেন্ট্স মেন এই মুভিতে তিনি প্রায় ৩.১ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন এবং আরেকটি মুভিতে তার ইনকাম হয় ৫.২ মিলিয়ন ডলার স্ট্রেইট টাইম নামে পরিচিত। তার সাথে সাথে আরো কিছু মুভিতে অভিনয় করে ক্রেমার ভার্সাস ক্রেমার, টুটসি, রেইন ম্যান এগুলো মুভিতে প্রায় ১৭.৩ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন। তিনি চলচ্চিত্র অভিনয় ভালো হওয়ার কারণে অনেক মুভিতে অভিনয় করার জন্য তার নাম উঠে গেছে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অভিনেতাদের মধ্যে একজন।
ব্যক্তিগত জীবন ও ধন সম্পদ
হফম্যান আমেরিকান একজন অভিনেতা ডাস্টিন হফম্যানের কে বিবাহ করেন, তাদের মধ্যে অভিনয় করতে করতে ভালবাসার এক তরুণ হয়ে ওঠেছে, তাদের ১৯৮০ সালের ১২ অক্টোবর লাভ ম্যারেজ হয়ে যায়। এবং তাদের চারটি সন্তান জ্যাকব এডওয়ার্ড, ম্যাক্সওয়েল জিওফ্রে ও আলেকজান্দ্রা লিডিয়া এই নিয়ে তাদের চারটি সন্তান এই চারটি সন্তানকে নিয়ে তাদের সুখের দিন কাটে চার ছেলেমেয়েকে নিয়ে তারা উচ্চশিক্ষিত করেছেন।
হফম্যান আমেরিকান তার ধন-সম্পদ এত পরিমানে আমেরিকার কোটিপতির মধ্যে একজন তিনি বড়লোক হলেও তার মধ্যে কোন অহংকার নেই। এবং মানুষকে অনেক সহযোগিতা করে, একটি রাস্তা ও পরিবেশ রক্ষার জন্য তিনি অনেক ধন সম্পদ দান করে দিয়েছেন এই নিয়ে শেষ নয় তার ব্যক্তিগত জীবনে অনেক টাকা পয়সা ও ধনসম্পদ দান করে দেন এবং তিনি সুন্দর ও সুন্দরের জন্য একটি সোশ্যাল মিডিয়াতে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছেন এবং টেলিভিশনের মাধ্যমে তিনি অনেক বড় প্রতিষ্ঠানে উঠে যাই

0 Comments